!-- your other meta element -->
শিরোনাম:

Untitled

Wyjątkowe VOX casino online premie dla graczy: oferty wejściowe i pozostałe korzyści

brucebet casino – Państwa renomowany sektor rozrywki w sieci w polskim kraju

Pełne odniesienie do transferów funduszy VOX casino online i pobierania funduszy

Najlepszy przewodnik po transakcjach i wypłatach VOX casino online

ঢাবি ঘিরে জামায়াত-শিবিরের কর্মীদের সশস্ত্র অবস্থান: ছাত্রদল সভাপতির অভিযোগ

ডেইলি রিপোর্টঃ
প্রকাশিত : সেপ্টেম্বর ৯, ২০২৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পয়েন্টে জামায়াতে ইসলামীর কর্মীরা সশস্ত্র অবস্থায় অবস্থান নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ছাত্রদল। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানের কাছে এই অভিযোগ করা হয়।

অভিযোগ পাওয়ার পর উপাচার্য জানান, তিনি বিষয়টি নিয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলেছেন।

ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন অভিযোগ করে বলেন, ‘খবর আছে সকাল থেকে জামায়াতের সন্ত্রাসীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পয়েন্টে জড়ো হচ্ছে। আপনারা সবার সঙ্গে আলোচনা করেও কোনো ব্যবস্থা নিতে পারলেন না। এর প্রভাব নির্বাচনে পড়েছে। এতে মানুষ মনে করছে, জামায়াতের সঙ্গে আপনার সম্পর্ক আছে। প্রক্টরের সঙ্গে জামায়াতের সম্পর্কের বিষয়ে কথা হচ্ছে। সারা দিনেও কোনো ব্যবস্থা নেননি বলে মনে হয়েছে। আমরা মনে করি, সারা দিনের নির্বাচনে জামায়াত সন্ত্রাসীরা অবস্থানের বিষয়ে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি, সেটা জানতে চাই।’







ছাত্রদল সভাপতি মো. রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, ‘আজকের যে ঘটনা সেটা এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। জামায়াত-শিবির যে দেশের পক্ষের কোনো শক্তি না, তা তারা প্রমাণ করে দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি গেটে সকাল থেকে থাকার পেছনে নিশ্চয়ই অন্য কোনো উদ্দেশ্য রয়েছে। আপনাকে (ভিসি) যে পাহারা দিয়ে রেখেছে সে আজ ভিপি প্রার্থী। এটা আমাদের নয়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কথা। ঢাবির শীর্ষ ব্যক্তিরা জামায়াত নিয়ন্ত্রিত। ধিক্কার জানিয়ে গেলাম। আজকে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা হলে জামায়াত এবং আপনাদেরকে এর দায়িত্ব নিতে হবে।’

এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান জানান, প্রশাসন এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছে। তিনি বলেন, ‘যে কোনো বিবেচনায় এটি বড় নির্বাচন। সারা দিন উৎসবমুখর হয়েছে। দু-একটি অভিযোগ এসেছে, নির্বাচন কমিশন দেখছে। আজকে যে দুটো কনসার্ন রাকিব (ছাত্রদল সভাপতি) করেছে, যে নির্বাচন কোনো নির্দিষ্ট দল দ্বারা প্রভাবিত কিনা। এটা যার যার পারসোনাল পারসেপশন। এটার যুক্তি খণ্ডন করার প্রয়োজন মনে করছি না। আমি এখন যেটা বলব, এটা আমার মত।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই প্রশাসন অভ্যুত্থানের পর বিশেষ পরিস্থিতিতে দায়িত্ব নিয়েছে। আমরা চেষ্টা করেছি, স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে। আমি কখনো দলীয় রাজনীতিতে জড়িত ছিলাম না, এখনো নেই। আমরা সর্বতোভাবে সহযোগিতা পেয়েছি বিভিন্ন শিক্ষকদের ফোরামগুলোর, চেষ্টা করেছি সবাইকে নিয়ে কাজ করতে। আমি জ্ঞাতসারে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক ঘরানার প্রতি অনুকূল্য প্রদর্শন করি না।’

Facebook Comments Box

পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ
সর্বশেষ সংবাদ
  • সর্বাধিক পঠিত