!-- your other meta element -->
শিরোনাম:

Untitled

Wyjątkowe VOX casino online premie dla graczy: oferty wejściowe i pozostałe korzyści

brucebet casino – Państwa renomowany sektor rozrywki w sieci w polskim kraju

Pełne odniesienie do transferów funduszy VOX casino online i pobierania funduszy

Najlepszy przewodnik po transakcjach i wypłatach VOX casino online

তজুমদ্দিনে বিএনপির হাতে বিএনপি লাঞ্ছিত হচ্ছে জানিয়ে প্রতিকার চাইলেন নেতা

ডেইলি রিপোর্টঃ
প্রকাশিত : এপ্রিল ৮, ২০২৫

ভোলার তজুমদ্দিনে বিএনপির একপক্ষের নেতা-কর্মীদের হাতে অন্য পক্ষের নেতা-কর্মীরা লাঞ্ছিত-অপমানিত হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছে দলটির একটি পক্ষ। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার শশীগঞ্জবাজারের একটি ভবনে সংবাদ সম্মেলন করে এমন অভিযোগ করা হয়।

বিএনপির স্থানীয় কয়েকজন নেতা-কর্মী ও বাসিন্দার সূত্রে জানা যায়, তজুমদ্দিন উপজেলায় ২০০৭-০৮ সাল থেকে বিএনপির দুটি পক্ষ। একটি পক্ষ দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের বীর বিক্রমের অনুসারী। এই পক্ষের নেতৃত্বে আছেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ওমর আসাদ ও তাঁর ভাই তজুমদ্দিন উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক হাসান। অন্য পক্ষের নেতৃত্বে আছেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মিঞা ও তাঁর ছেলে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা (প্রস্তাবিত কমিটির সভাপতি) সাইদুর রহমান।

আজ সংবাদ সম্মেলন করেছে মোস্তাফিজ-সাইদুর পক্ষ। তাঁরা অভিযোগ করেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশ উপেক্ষা করে তজুমদ্দিনে বিএনপির নাম ভাঙিয়ে একটি পক্ষ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও চাঁদাবাজি করে বেড়াচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার বেলা ৩টার দিকে উপজেলার শশীগঞ্জবাজার এলাকায় দলটির একটি কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় যুবদল সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম। এ সময় মোস্তাফিজ-সাইদুর পক্ষের ৭ নেতা-কর্মীকে পিটিয়ে আহত করা হয়। তাঁদের ওপর হামলায় নেতৃত্ব দেন হাসান।







সাইদুর রহমান বলেন, ‘এভাবে চলতে থাকলে বিএনপি নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়বে। যখন সারা পৃথিবী ইজরায়েলি আগ্রাসনের বিচার চাইছে—তখন তজুমদ্দিনে বিএনপির হাতেই বিএনপি লাঞ্ছিত হচ্ছে, আহত হচ্ছে। কেন্দ্রীয় যুবদল সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলামের মতো একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদের সামনে হাসান তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনী বিএনপির ওপর হামলা করছে। আগেও আমাদের ওপর হামলা হয়েছে। এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে আমরা এর প্রতিকার চাই।’

এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন হাসান বলেন, ‘আসল ঘটনা হচ্ছে, সাইদুর রহমানের লোকজন হঠাৎ করে মিছিলে ঢুকে পড়লে গতি কমে যায়। কয়েকজন মিছিল থেকে ছিটকে পড়ে। যুবদল নেতা নুরুল ইসলামকে বিদায় দিয়ে দেখেন কয়েকজন রাস্তার পাশের রিকশায় ধাক্কা খেয়ে আহত হয়েছে। এ কারণে কেউ কেউ উত্তেজিত হয়েছেন। পরে ঠিক হয়ে গেছে।’

গতকালের ওই হামলার ঘটনায় আজ বেলা ১টা পর্যন্ত কোনো পক্ষই থানায় অভিযোগ করেনি বলে জানান তজুমদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহব্বত আলী খান।

Facebook Comments Box

পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ
সর্বশেষ সংবাদ
  • সর্বাধিক পঠিত