শিরোনাম:

১০ লাখ টাকার চেক সঙ্গে সোনার মেডেল, ঘোড়ার গাড়িতে চড়িয়ে প্রিয় শিক্ষককে বিদায়

চার মাসের সন্তানকে ৪০ হাজার টাকায় বিক্রি করে মোবাইল কিনলেন মা

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

নির্বাচনের আগে জামায়াত আমিরের তিন শর্ত

ইচ্ছা আছিলো পড়ালেহা করে মায়ের কষ্ট দূর করমু

ম্যাক্রোঁ তার পোস্টে উল্লেখ করেন, ‘গাজায় যুদ্ধ-পরবর্তী পরিস্থিতির জন্য একটি সুস্পষ্ট কাঠামো নির্ধারণ করা অত্যন্ত জরুরি। এর জন্য হামাসকে নিষ্ক্রিয় করে একটি বিশ্বাসযোগ্য শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই সংস্কারের আওতায় আনতে হবে।’ ফরাসি প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘এই পরিকল্পনাটি আগামী জুনে অনুষ্ঠেয় একটি শান্তি সম্মেলনের প্রস্তুতির অংশ। এটি দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক রাজনৈতিক সমাধানের পথে অগ্রগতি আনবে এবং সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য স্থায়ী শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।’ এর আগে গত সপ্তাহে ম্যাক্রোঁ ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, ফ্রান্স আগামী জুনে নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠিতব্য জাতিসংঘ সম্মেলনে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে পারে। তার এই বক্তব্যের পর ইসরায়েলের পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছিল। উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে অনুষ্ঠিত পার্লামেন্ট নির্বাচনে জয়লাভের পর ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে সরিয়ে দিয়ে হামাস গাজা উপত্যকার শাসনভার গ্রহণ করে। এর আগেও তারা নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছিল, কিন্তু তখন তাদের ক্ষমতা গ্রহণে বাধা দেওয়া হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্স উভয় দেশই চায়, পশ্চিম তীরের সীমিত স্বায়ত্তশাসন পরিচালনাকারী পিএ গাজার দায়িত্ব গ্রহণ করুক। তবে এর জন্য সংস্থাটির দুর্নীতি দূরীকরণ এবং নতুন নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা অপরিহার্য বলে তারা মনে করে। এদিকে, ৮৯ বছর বয়সী মাহমুদ আব্বাসের নেতৃত্বাধীন রামাল্লাহভিত্তিক প্রশাসন বর্তমানে একদিকে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব এবং অন্যদিকে নিজ জনগণের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা হ্রাসের কারণে গভীর সংকটের মুখে রয়েছে। ফ্রান্সসহ ইউরোপের একাধিক দেশ প্রায় দুই দশক পর গাজা উপত্যকাকে পুনরায় রামাল্লাহভিত্তিক ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের অধীনে ফিরে আসতে দেখতে আগ্রহী।

ডেইলি রিপোর্টঃ
প্রকাশিত : এপ্রিল ১৫, ২০২৫

ম্যাক্রোঁ তার পোস্টে উল্লেখ করেন, ‘গাজায় যুদ্ধ-পরবর্তী পরিস্থিতির জন্য একটি সুস্পষ্ট কাঠামো নির্ধারণ করা অত্যন্ত জরুরি। এর জন্য হামাসকে নিষ্ক্রিয় করে একটি বিশ্বাসযোগ্য শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই সংস্কারের আওতায় আনতে হবে।’

ফরাসি প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘এই পরিকল্পনাটি আগামী জুনে অনুষ্ঠেয় একটি শান্তি সম্মেলনের প্রস্তুতির অংশ। এটি দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক রাজনৈতিক সমাধানের পথে অগ্রগতি আনবে এবং সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য স্থায়ী শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।’

এর আগে গত সপ্তাহে ম্যাক্রোঁ ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, ফ্রান্স আগামী জুনে নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠিতব্য জাতিসংঘ সম্মেলনে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে পারে। তার এই বক্তব্যের পর ইসরায়েলের পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছিল।

উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে অনুষ্ঠিত পার্লামেন্ট নির্বাচনে জয়লাভের পর ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে সরিয়ে দিয়ে হামাস গাজা উপত্যকার শাসনভার গ্রহণ করে। এর আগেও তারা নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছিল, কিন্তু তখন তাদের ক্ষমতা গ্রহণে বাধা দেওয়া হয়েছিল।

যুক্তরাষ্ট্র এবং ফ্রান্স উভয় দেশই চায়, পশ্চিম তীরের সীমিত স্বায়ত্তশাসন পরিচালনাকারী পিএ গাজার দায়িত্ব গ্রহণ করুক। তবে এর জন্য সংস্থাটির দুর্নীতি দূরীকরণ এবং নতুন নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা অপরিহার্য বলে তারা মনে করে। এদিকে, ৮৯ বছর বয়সী মাহমুদ আব্বাসের নেতৃত্বাধীন রামাল্লাহভিত্তিক প্রশাসন বর্তমানে একদিকে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব এবং অন্যদিকে নিজ জনগণের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা হ্রাসের কারণে গভীর সংকটের মুখে রয়েছে।

ফ্রান্সসহ ইউরোপের একাধিক দেশ প্রায় দুই দশক পর গাজা উপত্যকাকে পুনরায় রামাল্লাহভিত্তিক ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের অধীনে ফিরে আসতে দেখতে আগ্রহী।

পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ
সর্বশেষ সংবাদ
সর্বাধিক পঠিত